হালিমা বেগম । কাজ করেন মানুষের বাসায়। রিকশা চালক স্বামী আরেকটি বিয়ে করেছেন তাই হালিমা ও তাঁর তিন সন্তানের খরচ দেয়না বললেই চলে বরং হালিমা বেগমের কাছ থেকে জোর করে টাকা নিয়ে নেয় সে।
কিছু দিন আগে হালিমা বেগমের বোন বিপদে পড়ে তাঁর কাছে কিছু টাকা ধার চায়। যেখানে নিজের ও তিন মেয়ের খরচ চালাতেই হিমশিম খেতে হয় সেখানে অন্যকে সাহায্য করা কল্পনাতীত ব্যপার। তবুও বোনের বিপদে হালিমা চুপ করে বসে থাকতে পারেন নি।বোনকে বিপদ থেকে বাঁচাতে নিরুপায় হয়ে সুদের উপর ধার এনে দিয়েছিলেন । কথা ছিল প্রতি সপ্তাহে কিস্তির টাকা পরিশোধ করবে্ন। কিস্তির টাকা শোধ করতে না পারায় ৫০০০ টাকা সুদসহ ৫/৬ মাসেই ৭০০০ টাকা হয়েছে।
যদিও One
Taka Fund এর উদ্দেশ্য
হচ্ছে সৎ ও
দরিদ্র
মানুষদের
বিনা
সুদে
স্বল্প
ব্যবসায়িক
পুঁজি
দিয়ে
স্বাবলম্বী
করতে
সাহায্য
করা। তবুও আমরা চেয়েছি হালিমা বেগমকে চক্রবৃদ্ধি হারের সুদের বিপদ থেকে উদ্ধার করতে। আমরাই তাঁকে প্রস্তাব দিলাম যে তাঁর ঋণের টাকা দিয়ে দিবো, তিনি তাঁর সুবিধা অনুযায়ী আমাদেরকে শোধ করে দিবেন। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা তাঁকে ৫০০০ টাকা দিয়েছি । হালিমা বেগমদের মতো সহজ সরল মানুষ গুলোর চাহিদা এতো কম যে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন।
টাকাটা পেয়ে হালিমা বেগমের চোখে মুখে যে খুশি আমরা দেখেছি সেটাই One Taka Fund এর
টাকাটা পেয়ে হালিমা বেগমের চোখে মুখে যে খুশি আমরা দেখেছি সেটাই One Taka Fund এর
Story of Happiness