You can Choose One Taka Fund for donating your Zakat Fund to make someone Self Dependent

Saturday, January 27, 2018

New Donor on 27th January

Abdullah Al Madani, Nurujjaman Rasel & Md. Asad-Uz-Zaman joined One Taka Fund as DS01 Type Donor.

We are thankful for their Trust in One Taka Fund to Help others.


Follow us on facebook.com/onetakafund

Thursday, January 25, 2018

Anonymous Donor on 25th January 2018

One Donor donated in One Taka Fund anonymously on 25th January 2018.

He/she donated for Five Members i.e his/her donor type is DF05.

We are Thankful to our Anonymous Donor for his/her Trust in One Taka Fund for helping others.


New Donor on 25th January 2018


Mr. Muhammad Rony Islam joined One Taka Fund for helping others.

He is our 204th Donor & his donor type is DS01.

We are Thankful to him for his trust in One Taka Fund to Help others.




Wednesday, January 24, 2018

New Donor on 24th January 2018

Three new donors joined One Taka Fund as DS01 Type Donor.

Walee Mohammad Hafiz
Salma Hafiz
Samara Arwa Hafiz

Walee Mohammad Hafiz is our 201st Donor as well as 450th Member.

Best Wishes & Congratulations for them for joining us to Help others.


200 Donors in One Taka Fund



We are Happy to inform you that One Taka Fund got 200 Donors on 23rd January in just 86 days of  journey.



Mr. Fiaz Sharif Tamal is our 200th Donor.



It is also noted that these 200 donors donated for 449 members i.e One Taka Fund has now 449 Members.

Tuesday, January 23, 2018

New Donor on 23rd January 2018

We have Five New Donors on 23rd January 2018.
Joyeeta Sen Rimpee
Rafsan Jani
Newas Sharif
Shamsuddoha Khan
Fiaz Sharif Tamal

All of them joined as DS01 Type Donor.
Fiaz Sharif Tamal is our 200th Donor.

Best Wishes & Congratulation for all of them to join One Taka Fund to Help others.

Special Thanks to Eefat Alam Rokon & Devojyoti Aich for motivating them to join One Taka Fund.


Monday, January 22, 2018

মোঃ মুসা আজ থেকে ভাঙা রিকশা চালাবেন না




মোঃ মুসা সহজ সরল ধার্মিক মানুষ। বাড়ি জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার আটাবাড়ি গ্রামে। ঢাকায় থাকেন গোপীবাগ বিন্দু গলিতে। পেশায় রিকশাচালক ।বয়স ৬০ এর কাছাকাছি। এই বয়সেও রিকশা চালাতে হয় জীবনের তাগিদে। নিজের রিকশাই চালান। তাঁর বয়সের কথা চিন্তা করে মসজিদের মুসল্লিদের সহায়তায় ২/৩ বার বাসার দারওয়ান কিংবা নাইট গার্ডের চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন কিন্তু তাতে যে আয় হয় সংসার চলেনা। তাই তাঁর নিজের অরিজিনাল পেশাতেই ফিরে আসেন বারবার। তাঁর নিজের রিকশাটি বেশ পুরনো হয়ে যাওয়াতে চালাতে বেশ পরিশ্রম করতে হয়, মাঝে মাঝেই ঠিকঠাক করে চালাতে হয়। 

রিকশা ঠিক করার জন্য দুয়েক জনের কাছে ধার ও চেয়েছেন কিন্তু পাননি। আমাদের একজন ডোনার(মোহাম্মাদ খাইরুল আলম) এর মাধ্যমে মোঃ মুসার কথা জানতে পারি।গতকাল(২১শে জানুয়ারি ২০১৮) উনার সাথে দেখা করে জানতে চাইলাম উনার রিকশা মেরামত করতে কত টাকা লাগবে। উনি বললেন ভালো ভাবে ঠিক করতে কমপক্ষে আট হাজার টাকা লাগতে পারে। এটা শুনে আমরা জিজ্ঞেস করলাম নতুন রিকশা কিনতে কত লাগবে।উনি বললেন একদম নতুন কিনতে/বানাতে ২০০০০ টাকা লাগে, কিছুদিন ব্যবহার করা রিকশার দাম পড়বে ১৫ হাজার টাকার মতো। আমাদের মনে হল উনাকে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে একটা রিকশা কিনে দেওয়াই শ্রেয়। তাই উনাকে প্রস্তাব দিলাম উনার পুরাতনটা বিক্রি করে দিতে আর ঐ টাকার সাথে বাকিটা যুক্ত করে ১৫ হাজার টাকায় একটা রিকশা কিনে দেবো আমরা। উনি খুবই খুশি হলেন কিন্তু এও বললেন উনি নিজেও চেষ্টা করেছেন এটা বিক্রি করতে কিন্তু কোন ক্রেতা পাননি। তখন তাঁকে বললাম পুরাতন টা ভাড়া দিয়ে দিতে আর আমাদের দেওয়া নতুন টা উনি চালাবেন। পুরাতন টা ভাড়া দিয়ে যে টাকা পাবেন সেটা উনি আমাদেরকে ফেরত দিয়ে দিবেন প্রতিদিন, আর যদি এটা বিক্রি করতে পারেন বিক্রির পুরো টাকা আমাদের ফেরত দিয়ে দিবেন।


আজ আমরা মোঃ মুসাকে ১৫ হাজার দিয়ে এই রিকশাটি কিনে দিয়েছি আমাদের কথা অনুযায়ী। এতো বয়সে রিকশা কিনে চালাতে বলাটাও অমানবিক কিন্তু উনি এখনো রিকশা চালাতে চাচ্ছেন বলেই আমরা অল্প একটু সহায়তা করেছি মাত্র। আমাদের ইচ্ছা মোঃ মুসা কে আমরা আরও দুইটি রিকশা কিনে দেবো যখন উনি আমাদের টাকাটা ফেরত দিয়ে দিবেন অল্প অল্প করে। তখন উনি আর রিকশা না চালালেও দৈনিক ৩৫০/৩৬০ টাকা আয় করতে পারবেন রিকশার ভাড়া থেকেই।

উনার চোখে মুখে যে কৃতজ্ঞতা দেখেছি রিকশাটা পেয়ে, সেটাই আমাদের আসল প্রাপ্তি। সেটাই আমাদের Story of Happiness এর শুরু , এটার পূর্ণতা পাবে তখনই যেদিন আমরা মোঃ মুসাকে ৩/৪ টি রিকশার মালিক করে দেবো , যেদিন থেকে উনাকে আর এই বৃদ্ধ বয়সে রিকশা চালাতে হবেনা।
One Taka Fund এর সাথে আপনিও আসুন আমাদের Story of Happiness এর পূর্ণতা দিতে। 



  

Five New Donor on 22nd January

We are glad to inform you that today we have 5 New Donors who donated for 8 Members. Here is the list of new donors:


Mahazabin Ahmed AnnaDS01

Maheraj UddinDF02

Ajmain TaufiqDS01

Md. Taufiqur RahmanDF03

Shabnom Mustari ShimuDS01

We are thankful to all of them for their Trust & Confidence in One Taka Fund.

Sunday, January 21, 2018

New Donor on 21st January

Shantonu Saha Joined One Taka Fund as DS01 Type Donor.

He is our 190th Donor.

Best Wishes & Congratulation for joining us to Help others.

Special Thanks to Devojyoti Aich(184th Donor) for inspiring him to join

Thursday, January 18, 2018

New Donor on 18-01-18

Today we have Six New Donors in One Taka Fund:

Devojyoti Aich

Jyotirmay Aich

Debjani Sarkar

Pritam Jyoti Ray

Eefat Alam Rokon

Rokib Hasan


All of them joined as DS01 Type Donor.

Best Wishes & Congratulations for all of them for joining us to Help others. 


Anonymous Donor

One Donor donated One Taka Fund anonymously on 16th January 2018.

He/she yet not inform us what is his/her name.

Best wishes for his/her donation to One Taka Fund to Help others.

Wednesday, January 17, 2018

New Donor on 17th January 2018

Major Lutful Ahsan Tamal joined One Taka Fund for helping others.

He joined as DF02 type donor.

We are thankful to Lutful Ahsan Tamal for his Trust in One Taka Fund.


Tuesday, January 16, 2018

New Donor on 16th January 2018

Ahmed Shibli joined One Taka Fund for helping others.

He joined as DF03 Type Donor i.e he is donating for 3 Members.

He is our 181st Donor.

We are Thankful to Ahmed Shilbi for his Trust & Confidence in One Taka Fund .




Monday, January 15, 2018

হালিমা খাতুন থেমে যাননি




সবজি বিক্রেতা হালিমা খাতুন। কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার গাছতলা ঘাট বাজারে সকাল বেলা সবজি বিক্রি করেন পরিবারে বাড়তি কিছু রোজগারের আশায়। ঘর সংসারের কাজ তো রয়েছেই। বাংলাদেশে মহিলারা বাইরে কাজ করলেও গৃহের সব কাজ তাদেরকেই করতে হয়। 

মাত্র ১ হাজার টাকা দিয়েও যে কাউকে উপার্জনে সহায়তা করা সম্ভব সেটা জানা হতোনা যদি না হালিমা খাতুনের সাথে কথা না হতো।
ছোট্ট একটা দুর্ঘটনা হালিমা খাতুনের জন্য বড় কষ্টের কারন হয়ে দাঁড়ায়। সবজি বিক্রির ৫০০০ টাকা চুরি হয়ে যাওয়াতে সবজি কেনার মূলধনটাই শেষ হয়ে গেছে মুহূর্তেই। হালিমা খাতুনদের কেউ ঋণ দিতে চায় না (সুদের) শর্ত ছাড়া। 
আমরা উনাকে টাকাটা ধার দিতে চেয়েছি সবজির ব্যবসাটা যেন থেমে না যায়। কিন্তু অবাক করা বিষয় উনি আমাদের কাছে ধার নিয়েছেন মাত্র ১ হাজার টাকা। কারণ হালিমা খাতুন ঋণী হতে ভয় পান। ১ টাকাও বাড়তি দিতে হবেনা এটাই তাঁর কাছে বিরাট ব্যপার তার উপর যতো দিনে খুশি ততো দিনে ফেরত দিলেই চলবে এটা শুনে মনে হল ভুল কিছু শুনছেন। আমরা চাচ্ছিলাম উনি নিজেই ঠিক করবেন কত করে ফেরত দিবেন। উনি খুশি মনেই বললেন প্রতিদিন ১০ টাকা করে ফেরত দিয়ে দিবেন ১০০ দিনে ১০০০ টাকা।
গত ২৬ শে ডিসেম্বর টাকাটা দেওয়ার পর একদিন ও উনি টাকা ফেরত দিতে ভুল করেন নি। ১ টাকা ফান্ডের  জন্য একটা শিক্ষণীয় ব্যপার যে, মানুষকে বিপদের সময় সাহায্য করলে সেটা যত কমই হউক মানুষ সেটা মনে রাখে।
এই অল্প টাকা দিয়ে আমরা কোন বাহবা চাইনা, কিন্তু এতো অল্প টাকা দিয়েও যে একজনের বিপদে পাশে দাঁড়াতে পেরেছি(হালিমা খাতুন থেমে যাননি ) এতেই আমরা খুশি।
আপনিও আসুন আমাদের সাথে, অসহায় মানুষের বিপদে অল্প হলেও সাহায্য করে তাদের জীবনে Story of Happiness এর গল্প বানাতে।