We have helped BDT 5.4Million, which is equal to 1880tk help/day

Wednesday, May 25, 2022

Another Happiness Story by Zakat Fund

[ হেল্প(HELP=High Encouragement of Low Performer)->আমাদের ড্রিম প্রোজেক্ট। এর মাধ্যমে আমরা মূলত একটা পরিবারের প্রচেষ্টাতে সামান্য সহায়তা করবো। যাতে তার পরিশ্রমটা স্বার্থক হয়।

এই প্রোজেক্টের মাধ্যমে সহায়তা পাওয়া পরিবারটিকে আমরা এক বছর পর্যবেক্ষণে রাখবো। এরপর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। আশাকরছি দুই বছরের মধ্যে পরিবারটি 'স্বাবলম্বী পরিবার' হিসাবে সমাজে অবদান রাখবে।

গত পাঁচ বছর নানা প্রকার অভিজ্ঞতা অর্জন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে আমরা উপলব্ধি করেছি যে, শূন্য পাত্রে কিছু রাখা যাবেনা।

->এই ভদ্রমহিলা মানুষের দেওয়া জায়গায় ছোট একটা ঘর তুলে আছেন। স্বামী দিন মজুরি করে সংসার চালান। বড় ছেলে বউ নিয়ে আলাদা থাকে, ছোট ছেলেটা প্রতিবন্ধী। ছোট মেয়ে স্কুলে পড়ে আর বড় মেয়েটি বোঝার উপর শাকের আঁটি হিসাবে একটা বাচ্চা নিয়ে বাবার ঘাড়ে চেপেছে। স্বামী প্রবরটি লাপাত্তা...

এই কাজগুলো করতে যেয়ে প্রায়ই এমন পরিবারের খোঁজ পাই। যাদের জন্য আমাদের এই উপহার অতি সামান্য। তবুও আশায় বাঁধে মন, উচাটন...

*আমরা হেল্প প্রোজেক্টের মাধ্যমে কোনো পরিবারের পুরো দায়িত্ব নিবোনা। শুধু তার পাশে থেকে একটু সাহস যোগাবো, ব্যস! ]

---------------------------------------------- রাশেদুজ্জামান রণ 

গত ৮ই মে,২০২২ আমাদের যাকাত ফান্ড থেকে রাশেদুজ্জামান রণ ভাইয়ের HELP প্রজেক্টের মাধ্যমে আমরা এই ভদ্রমহিলাকে দুইটি ছাগল উপহার দিয়েছি। উনার অভাবের সংসারে কিছুটা হলেও উপকার হবে এই আশায় আমাদের এই প্রচেষ্টা। 

 


রণ ভাই ও উনার টিমকে জানাই দোয়া ও ভালোবাসা।

Saturday, May 21, 2022

Story of Happiness by Zakat Fund

হয়তো আপনার যাকাতের পরিমান পুজি হিসেবে যথেষ্ট নয়তাহলে অন্তত এর অল্প অংশ আমাদেরকে দিন যা দিয়ে আমরা কাউকে স্বাবলম্বী করে দিতে চেষ্টা করবো ।কারন আমরা অনেকের দেওয়া অল্প অল্প অংশ একত্রিত করে কাউকে স্বাবলম্বী করে দিতে চেষ্টা করবো।  মাত্র ১০ টি শাড়ি ও লুঙ্গির টাকা দিয়েও একজন কে উপার্জনক্ষম করে দেওয়া সম্ভব।

এই ভদ্রমহিলাকে ৯টা মুরগি, ৩টা মোরগ এবং একটা খোঁয়াড় দেওয়া হলো

মোছাঃ তারা ভানু

স্বামীঃ মৃত সবুজ মিয়া

দড়ি হাঁসরাজ, মধুপুর, সোনাতলা, বগুড়া

 পেশাঃ গৃহকর্মী।

স্বামীর বাড়িতে থাকা নিরাপদ নয়। তাই বাবার বাড়িতে এসে কোনোমতে দিন গুজরান করছে। বড় মেয়ে নবম শ্রেণিতে পড়ে। ছোটটা স্কুলে যায় না। মায়ের সাথেই থাকে।

এই সাহায্য তাঁকে স্বপ্ন দেখাবে বলে আস্বস্ত করেছে।
 
আমরা ফয়সাল ইবনে খায়ের ভাইয়ের কাছে কৃতজ্ঞ, উনার যাকাত এর একটি অংশ Onetakafund এ দিয়ে অসচ্ছল কাউকে স্বাবলম্বী হতে পাশে থাকার জন্য। 
 
রাশেদুজ্জামান রন ভাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না, উনার সার্বিক সহায়তা ছাড়া আমাদের কাজ এতো সহজ হতোনা।